আরো পড়ুন : মানুষ ঘুমালে কানে শোনে না কেন?
আজীবন ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মানুষ সরিষার তেল দিয়ে রান্না করে এসেছে এবং বিশেষ কিছু রান্না করতে গাওয়া ঘি ব্যবহার করে এসেছে কিন্তু সয়াবিন তেলের ব্যাবসায়ীরা সরিষার তেলের ব্যবহার কমাতে সয়াবিন তেলের প্রচার শুরু করে। গাওয়া ঘি
এর বদলে বাটার ওয়েলের প্রচার শুরু করে সরিষার তেলকে রান্নাঘর থেকে উধাও করে দেয়ার হীন চেষ্টা করে ৯০ শতাংশ সফল হয় কিন্তু সয়াবিন তেল কি আর কাচা খাওয়া যায়? সালাদে, ভর্তায়, ঝাল মুড়িতে সরিষার তেল অপরিহার্য। কিসের **** ইউরিক এসিড।
আরো পড়ুন : বার্ধক্য রোধ করতে কী খাবার গ্রহণকরা উচিত ?
শত বছর ধরে ভারতের মানুষ, বাংলাদেশের মানুষ ও পাকিস্তানের মানুষ সরিষার তেল খেয়ে আসছে। কিচ্ছু হলো না। এখন আসছে ইউরিক এসিড বাদ্য বাজাতে। এই প্রচারনা শুধু সয়াবিন তেলের ব্যবসা ধরে রাখতে করা হয়েছে। বরং সয়াবিন তেল যখন থেকে খাওয়া শুরু হয়েছে 'সাদা তেল' নাম দিয়ে তখন থেকেই অসুখ বিসুখ লেগেই রয়েছে মানুষের।
আরো পড়ুন : অ্যাভোকাডো ফলের উপকারিতা কী কী?
আসুন, সবাই সয়াবিন তেল বর্জন করি। বাটার ওয়েল বর্জন করি।খাঁটি গাওয়া ঘি খাই। কাচ্চি ঘানি সরিষার তেল খাই। পারলে নিজেই সরিষা কিনে কোন ঘানির মেশিন থেকে তেল বের করে নিয়ে আনি বাসায়। দামেও সস্তা ও খাঁটি সরিষার তেলের গ্যারান্টি।
إرسال تعليق