রুহ আফজা খাওয়া কতটা স্বাস্থ্যসম্মত?
প্রতিবছর রমজান এলেই এই প্রশ্ন সামনে আসে।
রমজান মাসে রুহ আফজার একটা একচেটিয়া বাজার আছে। সেটা দেখে, ট্যাং, জুস উৎপাদনকারী ও বাজারজাতকারীদের হিংসা হবারই কথা। সুতরাং, এ সকল প্রতিদ্বন্দ্বীরা তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার, সাংবাদিকদের ব্যবহার করা, মামলা করা - এসব অস্ত্র ব্যবহার করলে আশ্চর্য হবার কিছু নাই। কেননা, এসব প্রতিষ্ঠান তাদের পন্য/আচরণের ইতিহাস খুব একটা ইতিবাচক নয়।
এসব রাঘোব বোয়ালরা মামলা করেও যখন থামানো যায়নি তখন, তখন আফজাকে বিশ্বাস করা যায় মনে হয়।
যাই হোক।
বিশ্বস্ত মনে হলে খেতে পারেন।
আর বেশী সন্দেহ হলে খাবেন না।
এর চেয়ে বেশী নির্ভযোগ্য কোনো তথ্য দিতে পারছি না। দু:খিত।
আচ্ছা, এটা না খেলে এর পরিবর্তে কি খাবেন? আমার মনে হয় না বাজার থেকে কেনা, এর বিকল্প আর কোনো পণ্য এর চেয়ে স্বাস্থ্যকর হবে। সেটা পাওডারই হোক কিংবা তরল। তবে যদি ফল কিনে নিয়ে, নিজ হাতে জুস বানিয়ে খান সেটা আলাদা কথা।
ও হ্যাঁ! রুহ আফজা কিনতে চাইলে, চেষ্টা করুন হামদর্দের নিজেদের বিক্রয় কেন্দ্র গুলো থেকে কেনার। যে জিনিসের যত চাহিদা তার নকল হবার সম্ভাবনাও তত বেশী।
Post a Comment